আমাদের সমাজে এখনও মেয়েদের প্রতি অবহেলা ও বৈষম্য রয়ে গেছে। অনেক সময় মেয়েদের সঙ্গে শ্লীলতাহানিমূলক আচরণ করা হয়। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে মেয়েদেরকে প্রাণে মেরে ফেলা হয়।
একই রকম ঘটনা ঘটেছিল শালিনী আগ্নেয়ত্রীর মায়ের সঙ্গে। শালিনী যখন ছোট ছিলেন, তখন একদিন বাসে তার মায়ের সঙ্গে একজন লোকের শ্লীলতাহানিমূলক আচরণ হয়। শালিনী তখন খুবই ছোট ছিলেন, কিন্তু তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে তার মায়ের সঙ্গে কী ঘটছে। তিনি তার মায়ের পাশে দাঁড়ান এবং লোকটির প্রতিবাদ করেন। কিন্তু লোকটি শালিনীকে এবং তার মাকে হুমকি দেয়।
এই ঘটনার পর শালিনী খুবই মর্মাহত হন। তিনি ভাবলেন যে, তিনি বড় হয়ে একজন পুলিশ অফিসার হবেন এবং অন্য মেয়েদের রক্ষা করবেন। তিনি তার বাবার কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে লেখাপড়া চালিয়ে যান। তিনি গ্রাজুয়েশন শেষ করে আইপিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
শালিনী এখন একজন আইপিএস অফিসার। তিনি তার দায়িত্ব পালন করে অন্য মেয়েদের রক্ষা করছেন। তিনি তার মায়ের প্রতিশোধ নিয়েও ফেলেছেন। তিনি সেই লোকটিকে গ্রেফতার করেছেন এবং তার শাস্তি নিশ্চিত করেছেন।