দিল্লির ইডির দপ্তরে চলতি জিজ্ঞাসা বাদে পর গ্রেফতার করা হয় মনীষকে। সেই সময় তাকে বলতে শোনা যায় হাউ হাউ করে কেঁদে তিনি কিছু করেননি। তিনি জানিয়েছিলেন তার জীবনের একমাত্র ভুল চার্টার অ্যাকাউন্ট হওয়া। তবে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছিল ২০১৩ থেকে ১৪’র মধ্যে অনুব্রত ঘনিষ্ট হয়ে উঠেছিল মনীষ।
এদের সূত্রের খবর তারপর থেকেই বাড়তে থাকে মনীষের সম্পত্তি। সাদা টাকা কালো করার পেছনে মনীষের তীক্ষ্ণ পরিকল্পনায় কাজে দিয়েছিল। বোলপুরের আশেপাশের মনীষের বিপুল অঙ্কের সম্পত্তির হদিস পাওয়া গিয়েছে, যার বাজার মূল্য ১৭ থেকে ১৮ কোটি টাকা। তবে মনীষের জামিন হলেও খারিজ হয়ে গিয়েছে সুকন্যার জামিন।
বীরভূমের তিহার জেলে বন্দি অনুব্রত ও তার কন্যা কন্যা যদিও আগে আদালত জানিয়ে দিয়েছিল। সুকন্যা জামিন আগামী বছরের জানুয়ারির আগে হবেই না। কিন্তু তা সত্বেও দল আশা নিয়ে অনুব্রতর জামিনের আবেদন করে তাও খারিজ হয়ে যায়। তাই অনুব্রত চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে নিজের জামিনের আবেদন জানান।