অফবিট

পড়াশোনা ছাড়তে পরামর্শ দিয়েছিল পরিবারের সকলে, দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই করে আজ IAS ইনি!

 

তার জীবনের দরিদ্রতাই ছিল নিত্য সঙ্গী কিন্তু কখনোই এই দারিদ্রতাকে কাছে আসতে দেন নি। নিজের লক্ষ্যে ছিলেন তিনি অবিচল।ভারতের সবচেয়ে কঠিনতম পরীক্ষা হিসেবে গণ্য করা হয় ইউপিএসসি পরীক্ষা কে। অনেকেই আইএএস হওয়ার আকাঙ্ক্ষা রাখেন কিন্তু তা হতে ব্যর্থ হন। আবার তাদেরই মধ্যে এমন কেউ থাকেন যারা সমস্ত রকমের বাধা অতিক্রম করে আইএএস অফিসার হন।

ছোট্ট মেয়েটি মফস্বলে বড় হয়েছিল তবে স্বপ্ন দেখতেও বড় কিছু হওয়ার বাবা দিনমজুরের কাজ করে লেখাপড়া পড়াতে চেয়েছিল মেয়েকে। সারাদেশে প্রায় পাঁচ লাখেরও বেশি পরীক্ষার্থী এখানে বসে। কিন্তু মাত্র ৯০ জনকে আইএস হিসাবে নেওয়া হয় মনে যে ছিল যে এটা সে করেই ছাড়বে।

তার জেঠু তাকে বলেছিল এত পড়াশোনা করে কি হবে সেই তাকে বাসন মাজতে হবে কিন্তু সে সেই কথা শোনেনি। শ্বেতাই ছিল বাড়ির মধ্যে প্রথম স্নাতক। তিনি আইপিএস হয়েছিলেন কিন্তু তার মন থামেনি সেই ছেলের আইএএস হতে পশ্চিমবঙ্গে বহু বছর পর টপার হয়েছেন ১৯ নম্বর রেংক করে শ্বেতা।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Adblock Detected

Please Turn Off Your Ad Blocker.