এই ছেলেটা যে ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিনে গোলমাল পাকালো? গোলমালার শুরুটা কানাইয়া নিজেই দেখেছিলেন মহাজাতি সদলের মঞ্চে। পরে খবর নিতেই প্রস্তাব বাগচী সম্পর্কে রিপোর্ট পান। তারপর কলকাতা ছাড়ার আগে বলে জান এসব তিনি রেয়াত করবেন না। এমনকি সোনা গিয়েছে কানাই আর বলে দিয়েছে যাহা চায় না হোগা ও সাফ কেহে দেঙ্গে।
কলকাতা ছাড়ার আগের রীতিমতো বিরক্ত কানাইয়া। দমদম এয়ারপোর্টে ঢোকার আগে তার এক বন্ধু ভীম নাগের সন্দেশ তার হাতে তুলে দিয়েছিলেন। সোমবার সেই আড্ডায় কয়েকজন প্রাক্তন এবং বর্তমান ছাত্র পরিষদের নেতারাও ছিলেন।
সন্দেশ খেতে খেতেই চলে গল্পগুজব সেখানেই কানাইয়া জানতে চান কে এই কৌস্তব। তার সম্বন্ধে অতীত এবং বর্তমান বলা হয়। যা শুনে কানাইয়া বলে এই ছেলেটাকে সরাতে হবে নইলে খুব বড় প্রবলেম হয়ে যাবে। কৌশব গুপ্তা যতক্ষণ মঞ্চে ছিলেন তার দু তিনজন অনুগামী সমানে তাকে নিয়ে শ্লোগান দিয়ে যাচ্ছিলেন এমনকি কংগ্রেসের সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী যতক্ষণ ছিলেন তখনও তার নামে স্লোগান বলা হচ্ছিল তা নিয়ে শুরু হয়ে গেছিল এ বচসা।