এই কোচিং সেন্টারটির প্রতিষ্ঠাতা স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর শামসুজ্জামান আনসারী। তিনি জানাচ্ছেন অতি দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে আসা ছাত্রছাত্রীরা নিটের প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারে তার জন্যেই এই ব্যবস্থা নেওয়া। প্রতিবছর পরে কুড়ি হাজার স্টুডেন্ট এখানে ফ্রিতে কোচিং করে। এই বছরের সবথেকে বেশি সংখ্যক ছাত্রছাত্রীরা উত্তীর্ণ হয়েছে। সবাই সংখ্যালঘু পরিবার থেকে আসা।

বরাবরি বিতর্কে কেন্দ্রে শামসুজ্জামান আনসারী। তবে তিনি শিক্ষানুরাগী হিসেবে পরিচিত। এলাকার বহু ছাত্র-ছাত্রীদের বই কিনে দেওয়া পড়াতে সাহায্য করা এই সমস্ত কাজে তিনি সাহায্য করেন। এই কোচিং ক্লাস থেকে এখনো ৭০ জন পরীক্ষার্থীর উত্তীর্ণ হয়েছে ডাক্তারি প্রবেশিকা পরীক্ষায়।

The post গরিব ছাত্র-ছাত্রীদের বিনামূল্যে ডাক্তার বানানোর সংকল্প নিয়েছে এই কোচিং সেন্টারটি, জানেন এদের কাহিনী? appeared first on The Eastern Chronicle.