(১) নেকো ব্রাইটেনিং এসেন্স
ফেইসের স্পট কমিয়ে ব্রাইট ন্যাচারাল লুক ফিরিয়ে আনতে খুব ভাল একটি এসেন্স। লাইট ওয়েট তাই খুব তাড়াতাড়ি ফেইসে মিশে যায়।
হায়ালুরনিক অ্যাসিড থাকায় স্কিনকে ময়েশ্চারাইজড করে রাখে।
স্কিনে নারিসমেন্ট সরবরাহ করে থাকে।
ফেইসের রেডিয়েন্ট গ্লো ফিরিয়ে আনে।
এই এসেন্স-এ স্নেইল সেকরেশন ফিলটারেট রয়েছে, যার ফলে ফেইসের কোলাজেন প্রোডাকশন বাড়ে।
রেগুলার ব্যবহারে এন্টি-এজিং বেনিফিটস পাওয়া যায়।
এছাড়াও ফেইসের রিঙ্কেস, ফাইন লাইন্স কমে আসে।
ফেইসকে স্মুথ করে।
চোখের নিচের পাফিনেস কমে আসে।
গ্যানোডার্মা লুসিডাম এক্সট্র্যাক্ট থাকার ফলে, ফেইসকে নতুন করে উজ্জীবিত করে।
সেন্সিটিভ ফেইসে কোন ধরণের ইরিটেশন হয় না।
এতে রয়েছে রেড গিংসেং ফলে, ফেইসের বাইরের আবরণ শক্তিশালী হয়।
এই এসেন্সে একদম মাইল্ড একটি স্মেল দেয়।
(২) নেকো ব্রাইটেনিং ক্রিম
যেহেতু, Neko এর ব্রাইটেনিং এসেন্স এ আমি আসলেও উপকার পেয়েছি। তাই এসেন্স ব্যবহারের পর মনে হয়েছে, ব্যবহার করলে আমার ফেইসে হয়ত আরও ইম্প্রুভ হবে। মজার ব্যাপার হল, আসলেই তাই হয়েছে। এসেন্স এবং ক্রিমটি এক সাথে ব্যবহার করে আমার ফেইসের স্পট কমিয়ে ব্রাইট লুক তো এসেছেই পাশাপাশি, আরও অনেক বেনিফিটস পেয়েছি। আর ক্রিমটি ব্যবহার করে মনে হয়েছে, এসেন্স এবং ক্রিমটি একটি অন্যটির পরিপূরক।
ক্রিমটি ফেইসের ডার্ক স্পট কমিয়ে ফেইসকে ব্রাইট করে।
ফেইসকে লং টার্মের জন্য ময়েশ্চারাইজড করে। ফলে, স্কিন পুনরায় উজ্জীবিত হয়।
এন্টি-অক্সিডেন্ট প্রপারটিজ থাকায়, ফ্রি-রেডিকেলস থেকে ফেইসকে রক্ষা করে।
ফেইসের সেলগুলোকে পুনরায় গঠন করতে সাহায্য করে।
স্কিনকে স্মুথ করে।
কোলাজেন প্রোডাকশন বাড়াতে সাহায্য করে ফলে, ফাইন লাইন্স রিংকেলস কমে আসে।
ফ্রেকেলস বা কোন রকম র্যাশ থাকলে তা কমিয়ে এনে, ফেইসকে ব্রাইট করে থাকে।
এই ক্রিমটির স্মেলও কিন্তু খুব সুন্দর এবং রিফ্রেশিং