ত্বক উজ্জ্বল রাখতে প্রাকৃতিক কিছু উপাদান
ত্বকের হারিয়ে যাওয়া উজ্জ্বলতা পাওয়ার জন্য বেশি কিছুর প্রয়োজন হয় না। ঘরোয়াভাবেই যত্ন নিয়ে ব্রাইট স্কিন পেতে পারেন, তবে বেসিক স্কিনকেয়ার রুটিন ফলো করা মাস্ট। ন্যাচারাল ওয়েতে স্কিনের ব্রাইটনেস কীভাবে পাবো? কোন উপাদানগুলো ত্বক উজ্জ্বল করে? চলুন চট করে দেখে নিই।
শঙ্খ শেল পাউডার, চন্দন পাউডার, কমলার খোসার পাউডার, মুলতানি মাটি – এই উপাদানগুলো ন্যাচারালি উজ্জ্বল ও সুন্দর ত্বক পেতে দারুণ কাজ করে। এখন হয়তো ভাবছেন, এই উপাদানগুলো কীভাবে পাবেন, তাই তো? ভাবনার তেমন কোনো কারণ নেই! কারণ সবগুলো উপাদান আপনি পেয়ে যাবেন স্কিন ক্যাফে ব্রাইটেনিং মাস্কে। ব্রাইট স্কিন পাওয়ার ইজি ও শর্ট কাট উপায় বলে দিলাম! একটি মাস্ক ব্যবহার করেই এসব উপাদানের উপকারিতা পেয়ে যাবেন খুবই অল্প সময়ে।
স্কিন ক্যাফে ব্রাইটেনিং মাস্ক
উপাদানগুলো স্কিনের জন্য কী কী কাজ করে?
শঙ্খ শেল পাউডার
শঙ্খ শেল পাউডার ব্রণের দাগ হালকা করে। স্কিনে যদি কোনো রকম র্যাশ, ইনফেকশন থাকে, তবে তা আস্তে আস্তে কমিয়ে আনে এই শঙ্খ শেল পাউডার। এটা স্কিনে রিফ্রেশিং একটা ফিল দেয়। স্কিনকে স্মুথ করার পাশাপাশি স্কিনকে ন্যাচারালি ব্রাইট রাখতে খুবই উপকারি একটি প্রাকৃতিক উপাদান এটি।
চন্দন পাউডার
যুগ যুগ ধরেই চন্দন রূপচর্চায় ব্যবহার হয়ে আসছে। চন্দন পাউডার সবার কাছেই খুব পরিচিত একটি প্রাকৃতিক উপাদান। চন্দন ব্যবহারে স্কিন যেমন উজ্জ্বল হয়, ঠিক তেমনই স্কিনে পিগমেন্টেশনের প্রবলেম থাকলেও তা আস্তে আস্তে কমে আসে।
কমলার খোসার পাউডার
কমলার খোসায় রয়েছে ভিটামিন সি, যা স্কিনের কোলাজেন এবং ইলাস্টিন প্রোডাকশন বাড়ায়, ফলে স্কিনে একটা ব্রাইট লুক আসে। এটা পোরকে ডিপলি ক্লিন করে, যার কারণে ব্ল্যাকহেডস রিমুভ হয়। স্কিনে যদি ব্রণের দাগ থাকে, তবে তা আস্তে আস্তে হালকা হয়।
মুলতানি মাটি
মুলতানি মাটি স্কিন থেকে অতিরিক্ত সিবাম ও অয়েল রিমুভ করে। স্কিনের ডিপ লেয়ার থেকে ময়লা, ঘাম পরিষ্কার করে আনে। স্কিনে পিগমেন্টেশনের প্রবলেম থাকলে মুলতানি মাটি ব্যবহারে তা দূর হয়ে যায়। এটি সানট্যান, স্কিনের র্যাশ কমিয়ে ফেলে প্রাকৃতিকভাবেই।
কীভাবে ব্যবহার করবো?
এই ফেইস মাস্কটি ড্রাই, অয়েলি ও কম্বিনেশন স্কিনের যারা আছেন, সবাই ইউজ করতে পারবেন। কীভাবে ব্যবহার করতে পারেন, চলুন তা জেনে নেই এখনই।