শুধু শখের তাগিদে বন-জঙ্গলে ঘুরে বেড়ানো নয়, বন ও পরিবেশের প্রতি ভালোবাসা আপনার ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল করতে পারে। উচ্চশিক্ষার পাশাপাশি দেশ-বিদেশে কাজের সুযোগ খুঁজে দিতে পারে ফরেস্ট্রি বিষয়টি।
উচ্চশিক্ষার সুযোগ:
স্নাতক স্তরে সরাসরি ফরেস্ট্রি নিয়ে পড়ার সুযোগ কম।
বেশিরভাগ কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর স্তরে ফরেস্ট্রি নিয়ে পড়াশোনার সুযোগ আছে।
উচ্চশিক্ষা চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে।
এ রাজ্য ও ভারতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ফরেস্ট্রি নিয়ে পিএইচডি করা যায়।
বিদেশেও পড়াশোনার প্রচুর সুযোগ আছে।
পড়ার যোগ্যতা:
স্নাতক স্তরে ফরেস্ট্রি পড়ার জন্য বিজ্ঞান (বিশেষ করে বায়োলজি) নিয়ে উচ্চমাধ্যমিক পাস করতে হবে।
স্নাতক স্তরে কৃষি বা উদ্যানপালন বিষয় থাকলে স্নাতকোত্তরে ফরেস্ট্রি পড়তে সুবিধা হয়।
ভর্তির নিয়ম প্রতিষ্ঠানভেদে ভিন্ন।
কোথায় পড়ার সুযোগ:
এই রাজ্যে: উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
অন্যান্য রাজ্যে: কুমায়ুন বিশ্ববিদ্যালয়, ওড়িশা ইউনিভার্সিটি অফ এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি
ডিপ্লোমা:
ভোপালের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ফরেস্ট ম্যানেজমেন্ট থেকে ফরেস্ট্রি ম্যানেজমেন্টে ডিপ্লোমা করা যায়।
স্পেশালাইজেশন:
উড সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, অ্যাগ্রোফরেস্ট্রি, ফরেস্ট প্রোডাক্টস অ্যান্ড ইউটিলাইজেশন, এনভায়রনমেন্ট ম্যানেজমেন্ট, ওয়াটারশেড ম্যানেজমেন্ট, সিলভিকালচার-সহ অনেক বিষয়ে স্পেশালাইজেশন করা যায়।
গবেষণার সুযোগ:
এই রাজ্যের পাশাপাশি বেঙ্গালুরু, জোরহাট, হায়দরাবাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গবেষণা করা যায়।
কাজের সুযোগ:
বন বিভাগের বিভিন্ন পদে চাকরি পাওয়া যায়।
বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থায় কাজ পাওয়া যায়।