অনুব্রত মণ্ডল এখনও বীরভূমের তৃণমূলের ‘এক নম্বর’। তিনি জেলে থাকলেও তাঁর নির্দেশ মেনেই জেলার সংগঠন পরিচালনা করতে হবে।অনুব্রত-ঘনিষ্ঠদের কোনও ভাবেই বাদ দিয়ে চলা যাবে না।
অনুব্রত জেল থেকে মুক্তি পেলে তাঁকে আবার জেলা সভাপতির পদে বসানো হবে।মমতার এই বক্তব্য থেকে বোঝা যায় যে, তিনি অনুব্রত মণ্ডলের উপর আস্থা হারিয়ে যাননি। তিনি মনে করেন যে, অনুব্রতই বীরভূমের তৃণমূলের সাফল্যের চাবিকাঠি।
এই বৈঠকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপস্থিতিও বেশ চর্চিত হয়েছে। মমতা বৈঠক শেষে জানান যে, অভিষেকের কিছু নথি সংক্রান্ত কাজ ছিল বলেই তিনি আসতে পারেননি।