ছোট্ট আব্দুলের বাবা মারা গেলে মা তাকে অনাথ আশ্রমে রেখে কাজ করতে যান। আশ্রমে আব্দুলের মেধা দেখে এক আইএএস অফিসার তাকে উৎসাহিত করেন। আব্দুলের মাও তার ছেলেকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে সাহায্য করেন।
হোটেল বয় থেকে খবরের কাগজের হকারি অর্থের জন্যে সব কিছুই করেছেন তিনি। এই অভাব-অনটনের মধ্যেও আব্দুল পড়াশোনা চালিয়ে যান এবং ১৯৯৫ সালে ইংরেজিতে মাস্টার ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগে চাকরি পান।
আব্দুলের মায়ের স্বপ্ন ছিল যে তার ছেলে আইএএস অফিসার হবে। আব্দুল তার মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতে ২০০৬ সালে ডেপুটি কালেক্টর এবং ২০১৭ সালে আইএএস অফিসার হন।