পঞ্চমী ধারাবাহিকটিতে চিত্রা চায় অশুভ শক্তির জন্ম দিতে।সম্প্রতি সবাই মনে ভেবেছে কিঞ্জল মারা গিয়েছে তাই পঞ্চমী রয়েছে বিধবার বেশে। কিন্তু পঞ্চমীর বিশ্বাস যে বাবা নীলকন্ঠই পৌঁছে দেবে তার বাবুর কাছে তাকে। হঠাৎ করে বাড়ির সবাই এসে দেখে পঞ্চমী ওই ঘরে তাদের ঠাকুর ঘরে শিবলিঙ্গ। সবাই তো দেখে অবাক হয়ে গিয়েছে।
তারপর কেটে গিয়েছে বেশ কিছু বছর পঞ্চমী যেহেতু তিনজনকে ফিরিয়ে আনতে পারিনি সেই কারণে পিঞ্জরের মা পঞ্চমীকে এই বাড়িতে এক কোনায় আশ্রয় দিয়েছে। কিন্তু তারককে তার কাছে রেখে দিয়েছে। সে কখনোই তার ওকে তার চোখ হারা করে না। কিন্তু তারও কি কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে সে অস্থির হয়ে উঠেছিল তারপর দেখা যায় তারও রাস্তায় খালি পায়ে গান করতে করতে যাচ্ছে বাবা তারকনাথের।
তারকের ঠাকুরমা কখনোই চায় না সে পঞ্চমীর কাছে যা কারণ সে তারককে মানুষ করে বড় করে তুলেছে, তার ছেলের অংশ। তার ঠাকুমা মনে করে পঞ্চমীর জন্যই তার ছেলে আর তার কাছে নেই। কিন্তু পঞ্চমীর বিশ্বাস এই তারও কি পারবে একদিন পঞ্চমীর বাবুকে ফিরিয়ে আনতে।