‘কমলা ও শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’ ধারাবাহিকটি অন্য ধারাবাহিক।ম্যাজিস্ট্রেট সাহেবের বউকে একটা দামী হিরের হার উপহার দেবে বলে বাড়িতে এনে কমলার হাতে দিয়েছিল কিন্তু সেটা চুরি হয়ে গিয়েছে। সবাই দোষ দিচ্ছে কমলার শ্বশুরবাড়ির লোকেদের ওপর।
মানিক এসেছে তার সাঙ্গোপাঙ্গকে নিয়ে সেই হার উদ্ধারের কাজে তার বউকে সাহায্য করার জন্য।
শেষ পর্যন্ত সেই হার পাওয়া গিয়েছে। চোর আর কেউই নয় কমলার কাকিমা। কিন্তু কমলার মা পিসিমা সবাই বলছে বিয়ে হওয়া একটা মেয়েকে যদি বাপের বাড়িতে রেখে দেওয়া হয় তাহলে সমাজ নিন্দা কড়বে। কমলাকে তার শ্বশুরবাড়িতে দিয়ে এসেছে তার বাবা-মা।
তাই এবারে কমলার বাবা এক নতুন ফন্দি এসেছে চোর ধরার জন্য। সে বাড়ির সকলের সামনে জানিয়ে দিয়েছে যে চোরকে ধরে দেবে সেই পাবে তার বাবার জমিদারি ভার। এই শুনে কমলার কাকিমা ভাবে তার নিজের ছেলেই কি তবে তাকে ধরিয়ে দেবে জমিদারি পাওয়ার জন্য। অন্যদিকে আবার মানিকের বাবা মানিকের রাঙা পিসিকে বারণ করেছিল এই প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে না কিন্তু তা সত্ত্বেও সে প্রায়শ্চিত্ত করে তার শরীর খারাপ করে গিয়েছে।