আদরের জন্মদিনের দিন লাহিড়ী বাড়িতে হাজির শিবা। তাকে জোর করে কেক পায়েস খাইয়ে দেয় মিতুল। এবং সবাই প্রশ্ন তোলে কেন এই আদিখ্যেতা করছে মিতুল?
শিবা মিতুল কে মেজাজ দেখিয়ে বেরিয়ে যায় লাহিড়ী বাড়ি থেকে এবং ইন্দ্র মিতুল কে বলে সে যেন তার ছেলের সাথে শিবার তুলনা না করে। কিন্তু ছেলেটার ঐ মায়া ভরা চোখ দেখে মিতুল কিছুতেই নিজেকে আটকাতে পারে না। কিন্তু কেন? সবার মনেই এই প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে থাকে।
শিবা বস্তিতে ফিরে রনজিত লাহিড়ীকে সেখানে দেখে বিরক্তি প্রকাশ করে বলে আচমকা বস্তিতে না চলে আসতে। কিন্তু শিবার জামিন যে রনজিত করিয়েছে তা তা নিয়ে কথা তোলে রনজিত। এবং শিবাকে কে বলে লাহিড়ী বাড়িতে ঢুকে ধীরে ধীরে ওই পরিবারের ভিত আলগা করে দিতে। শিবা সে কাজ করতে নারাজ, সে স্পষ্ট জানিয়ে দেয় কোন মতেই ওই বাড়িতে গিয়ে থাকবে না সে।
রনজিতের রাগে ফেটে পড়ে এবং শিবা কে খুনির হুমকি দেয়। তাতে হেসে সেবা উত্তর দেয় তার কিছু হলে এই বস্তির লোক রনজিত কে ছেড়ে দেবে না।
অঙ্গ বিক্রির সাথে ব্যবসায় যুক্ত এক ডাক্তার ফোন করে রনকে। এই ডাক্তার সুস্থ মানুষ মেরে ফেলতে দুবার ভাবে না। ইন্দ্রকে অপহরণ করে তার কাছে পাঠায় রন। মিঠুন মন্দিরে যাওয়ার আগেই নেমে যাওয়ায় তাকে কিডন্যাপ করা যায়নি।
মিতুল কি পারবে ইন্দ্র র অঙ্গ কেটে বিক্রি করার আগে তাকে খুঁজে বের করতে।