দমদম প্রেরণা ওয়েলফেয়ার সোসাইটি পূজা মণ্ডপে শুভেন্দু অধিকারী বলেন,
রাষ্ট্রের সংহতি রক্ষায় প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতির চর্চা বিশেষ করে সংস্কৃত, গীতা এবং বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থের চর্চা প্রয়োজন।
তিনি বাংলাদেশে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে বন্দি ইসকনের সন্ন্যাসীর দ্রুত মুক্তি দাবি করলেন।
তিনি বলেন,
১৯৪৭ সালে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় উদ্যোগ না নিলে পশ্চিমবাংলা বলে কোন জায়গার অস্তিত্ব থাকত না এবং তার ফলে সরস্বতী পূজা আয়োজন করার কোন প্রশ্নই উঠত না।
তিনি আরো বলেন,
হিন্দুরা সচেতন না হলে ভবিষ্যতে ভারতবর্ষের অনেক অঞ্চলের আফগানিস্তান বা পাকিস্তানের মতো পরিণতি হবে।
তিনি বলেন,ফারাক্কায় সরস্বতী পূজার আগের রাত্রে স্কুলের মধ্যে শিক্ষক আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।
তিনি বলেন,
“ধর্ম যার যার উৎসব সবার” -কিন্তু যাদের উৎসব তাদের তা যাতে নির্ভয়ে এবং নির্বিঘ্নে করতে পারে তার জন্য দায়িত্ব রয়েছে।
দমদমে একটি সরস্বতী পূজার উদ্বোধন করতে এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এসব বক্তব্য রাখেন শুভেন্দু অধিকারী।
এক বৃদ্ধ দীর্ঘক্ষণ একটি গোলাপ ফুল হাতে মঞ্চের নিচে অপেক্ষা করছিলেন। শুভেন্দু বক্তব্য শেষ করে নিচে নেমে তার গলায় নিজের উত্তরীয় পড়িয়ে দেন।