পিঠের ব্রণ নিয়ে যত কথা
কারণঃ
১) জিম করে কাপড় না বদলালে
যারা জিম করেন, তারা জিমের কাপড় প্রতিদিন না বদলালে এবং জিমের পর শাওয়ার না নিয়ে অন্য কাপড় পড়ে ফেললে পিঠের ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাহলে পিঠের একনে ঠেকাতে হলে প্রথমেই এই জিনিসগুলো মাথায় রাখতে হবে।
২) স্ক্রাবিং না করা
আরেকটা জিনিস হলো, পিঠে নিয়মিত স্ক্রাবিং না করা। পিঠে নিজে নিজে স্ক্রাবিং করাটা একটু ঝামেলা বলে এই কাজটা অনেকেই করেন না। এটাও পিঠে একনে হওয়ার আরেকটি কারণ। এখন বাজারে লম্বা স্টিকের মাথায় লুফা লাগানো থাকে, এমন স্ক্রাবার পাওয়া যায় যেটা দিয়ে নিজেই স্ক্রাবিং করা যায়। তাই পিঠে একনির সমস্যা থাকলে একনের সাথে লড়াই করতে পারে, এমন কোন বডি ওয়াশ দিয়ে রোজ গোসলের সময় পিঠে স্ক্রাবিং করুন। আর যতদিন না পর্যন্ত পিঠের একনে পুরোপুরি ভালো হচ্ছে, ততদিন যতটা সমভব চুল বেঁধে রাখুন। পিঠের ওপর ছেড়ে রাখবেন না।
৩) কিছু সাধারণ বিষয়
ব্রন দূর করতে গোসল করার সামগ্রী –
প্রথমেই কিছু বেসিক জিনিস মাথায় রাখতে হবে। পিঠে যদি একনে হয়ে থাকে তাহলে অনেকগুলো জিনিস এখানে ভূমিকা রাখতে পারে। যেমনঃ আপনি কী শ্যাম্পু ব্যবহার করছেন, কী বডি ওয়াশ বা বডি সোপ লাগাচ্ছেন শরীরে, কী ধরনের বডি লোশন লাগাচ্ছেন, কী ধরনের কাপড় নিয়মিত পড়ছেন, এই জিনিসগুলো পিঠের ব্রণ হওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে। তাই পিঠে ব্রণ হলে এই জিনিসগুলো বদলে ফেলতে হবে, তবে সবগুলো একসাথে নয়। একটা একটা করে প্রোডাক্ট বদলে দেখুন ঠিক কোনটায় আপনার পিঠের ব্রণ কমছে বা বাড়ছে। এরপর আসে কাপড়ের কথায়। সবসময় খুব বডি ফিটিং ড্রেস পড়া, যেক্ষেত্রে ঘেমে গেলে পিঠ চিটচিটে হয়ে থাকে, সেসব ক্ষেত্রেও পিঠের একনি হতে পারে।
পিঠের ব্রণ এবং ব্রণের দাগ দূরীকরণের উপায়
১) কাঁচা হলুদ
ব্রন দূর করতে কাঁচা হলুদ –
একনের সমস্যা সমাধানে হলুদের জুড়ি মেলা ভার। তাই পিঠের ব্রণ সারাতে প্রথমেই এটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।