অফবিট

স্পটলেস ও হেলদি স্কিন পেতে সুপারস্টার ইনগ্রেডিয়েন্ট ‘নিয়াসিনামাইড’

মাল্টিটাস্কিং স্কিন কেয়ার উপাদান নিয়াসিনামাইড

নিয়াসিনামাইড বা নায়াসিনামাইড এক ধরনের ভিটামিন বি৩, একে নিকোটিনামাইডও বলা হয়। এটি ওয়াটার সল্যুবল অর্থাৎ পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন। স্কিন কেয়ার লেনে এই উপাদানটি এই মুহূর্তে জনপ্রিয়তার শীর্ষে এবং তার যথেষ্ট কারণও আছে। শুষ্ক, তৈলাক্ত ও সংবেদনশীল, সব ধরনের ত্বকের যত্নে এই উপাদানটি দারুণ কার্যকরী। একে একে আমরা সবই জানবো। স্কিন কেয়ারে নিয়াসিনামাইড সিরাম অ্যাড করতে চাইলে কোন কোন বিষয়ে খেয়াল রাখবেন, সেগুলো জেনে নেওয়াও জরুরি। কেন আপনি স্কিন কেয়ারে নিয়াসিনামাইড অ্যাড করবেন, অর্থাৎ এই উপাদানটি কী ধরনের বেনিফিট আপনাকে দিতে পারে সেটা নিয়ে আগে জেনে নেই চলুন।

 

স্পটলেস ও হেলদি স্কিন

 

১) স্পটলেস ও হেলদি স্কিন এর জন্য নিয়াসিনামাইড

যেকোনো ধরনের দাগ ছোপ কমাতে ও হাইপারপিগমেন্টেশন দূর করতে এই উপাদানটি খুবই কার্যকরী। নিয়াসিনামাইড ত্বককে ফ্রি রেডিক্যালস এবং পরিবেশগত অন্যান্য ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

 

২) এনলার্জড পোরস মিনিমাইজ করে

বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্কিনে ওপেন পোরসের ভিজিবিলিটি একটু বেশিই চোখে পড়ে। এনলার্জড পোরস মিনিমাইজ করতে নিয়াসিনামাইড বেশ কার্যকর।

 

 

৩) ত্বকের অতিরিক্ত অয়েলিনেস কমিয়ে আনে

নিয়াসিনামাইডের আরেকটি বড় গুণ হচ্ছে এটি সিবাম প্রোডাকশন কন্ট্রোল করতে পারে। স্কিনের এক্সেস অয়েলিনেস দূর করে, সেই সাথে পরোক্ষভাবে এটি একনে কন্ট্রোলেও ভূমিকা রাখে।

 

৪) সানট্যান দূর করে

সানট্যানের ফলে গায়ের রঙে অসামঞ্জস্যতা দেখা দেয়। এই আনইভেন স্কিনটোন রিপেয়ার করার জন্য নিয়াসিনামাইড রেকমেন্ড করা হয়। এটি ব্যবহারে ধীরে ধীরে ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ হয়।

 

৫) প্রিম্যাচিউর এজিং সাইনস রোধ করে

নিয়াসিনামাইডের সাহায্যে ত্বকে সেরামাইড নামের লিপিড ব্যারিয়ার গড়ে ওঠে, যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং একই সাথে স্কিন এজিং রোধ করে। এটি ত্বকের কোলাজেন প্রোডাকশন বুস্ট করে, যার ফলে বলিরেখা বা রিংকেল এর সমস্যা প্রতিরোধ করা যায়।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Adblock Detected

Please Turn Off Your Ad Blocker.