শসার স্কিনকেয়ার বেনিফিটস
প্রথমেই এক নজরে দেখে নিন Cucumber বা শসার স্কিনকেয়ার বেনিফিটস।
১. স্কিনের পাফিনেস কমায় শসা, কারণ এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড ও ভিটামিন সি। সাথে সাথেই স্কিনে রিফ্রেশিং ফিল এনে দেয়।
২. এতে থাকা হাই ওয়াটার কনটেন্ট (৯৬%) স্কিনের একনে ব্রেকআউটস কমায় এবং পোরস টাইটেনিং করে। ফলে স্কিনের ডালনেস রিপেয়ার হয়ে স্কিন দেখায় ক্লিয়ার ও হেলদি।
স্কিনের ডালনেস ও সানবার্ন
৩. শসার আরেকটি উপকারী দিক হলো, এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে যা প্রিম্যাচিউর এজিং সাইনস প্রিভেন্ট করে। তাই ইয়াংগার লুকিং স্কিন পাওয়া যায় সহজেই।
৪. শসার অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি প্রোপারটিজ স্কিনের জন্য খুবই বেনিফিসিয়াল এবং এর কুলিং ইফেক্ট স্কিনের ইরিটেশন কমায়।
৫. শসায় থাকা ভিটামিন সি ও ই স্কিনকে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করে। পাশাপাশি আপনার যদি সানবার্ন থাকে, সেটিও কমিয়ে আনে।
কীভাবে ব্যবহার করবেন এই উপাদানটি?
হাইড্রেটিং মিস্ট
প্রথমে শসা স্লাইস করে কেটে নিন। এবার একটি স্প্রে বোতলে পানি ও শসার স্লাইস দিয়ে সারারাত রেখে দিন। পরের দিন ঘুম থেকে উঠে এই পানি ফেইসে স্প্রে করে নিন। এটি অনেকটা ফেইস মিস্টের মতো কাজ করবে। স্কিনের এক্সেস অয়েলিনেস দূর করবে ইনস্ট্যান্টলি। সেই সাথে স্কিনকে রাখবে হাইড্রেটেড।
হাইড্রেটিং মিস্ট
স্কিনের ডালনেস রিপেয়ার করতে ফেইস মাস্ক
আগেই বলেছি শসায় প্রায় ৯৬% পানি থাকে, তাই স্কিনের ডালনেস রিপেয়ার করে সুদিং ফিল দিতে এটি বেশ কার্যকরী। একটি ছোট শসা স্লাইস করে ব্লেন্ডারে স্মুথ পেস্ট বানিয়ে নিন। সাথে ২ চা চামচ অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে নিন। এবার ক্লিন ফেইসে এই মাস্ক লাগিয়ে নিন, ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ব্যস, ইনস্ট্যান্টলি পেয়ে যাবেন গ্লোয়ি ও ক্লিয়ার স্কিন!
সানবার্ন কমাতে ফেইস মাস্ক
যাদের ফেইসে ব্ল্যাক প্যাচেস বা সানবার্ন আছে, তারা স্কিনকেয়ারে ইনক্লুড করুন শসা! বিশেষ করে সেনসিটিভ ও একনে প্রন স্কিনে সব ন্যাচারাল ইনগ্রেডিয়েন্ট স্যুট করে না, তারাও কিন্তু এই উপাদানটি নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন। একটি ছোট শসা স্লাইস করে ব্লেন্ড করে নিন।