অফবিট

হেলদি ও গ্লোয়ি স্কিন পাওয়ার জন্য কেমন হবে মর্নিং বিউটি রুটিন?

হেলদি ও গ্লোয়ি স্কিন পাওয়ার জন্য মর্নিং বিউটি রুটিন

ক্লেনজিং

রোজ যেমন শাওয়ার নেয়া জরুরি, ঠিক তেমনভাবে ক্লেনজিং করাও ইম্পরট্যান্ট। এতে ত্বকে জমে থাকা ইমপিওরিটিস যেমন- ডার্ট, অয়েল ও এনভায়রনমেন্টাল পল্যুটেন্ট দূর হয়। এছাড়া রেগুলার ক্লেনজিংয়ে ক্লগড পোরস ওপেন হয়, ব্রেকআউট প্রিভেন্ট হয়। আমাদের একেকজনের স্কিন একেকরকম। তাই ত্বকের ধরন অনুযায়ী চুজ করতে হবে। যেমন-

জেল ক্লেনজার- অয়েলি ও একনে প্রন স্কিনের জন্য

ক্রিম ক্লেনজার- নরমাল টু ড্রাই স্কিনের জন্য

ফোম ক্লেনজার- সব ধরনের ত্বকের জন্য

ক্লে বেইজড ক্লেনজার- ও কম্বিনেশন স্কিনের জন্য

অয়েল ক্লেনজার- এটি মূলত মেকআপ ও সানস্ক্রিন রিমুভ করার জন্য ইউজ করা হয়। সব ধরনের ত্বকে ব্যবহার করা যায়।

হেলদি ও গ্লোয়ি স্কিন পাওয়ার জন্য ক্লেনজিং

এই সবগুলো ক্লেনজারের কাজ, ফর্মুলা একটি অন্যটি থেকে ভিন্ন। রকমভেদটা জানা থাকলে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন কোন প্রোডাক্টটি আপনার জন্য। এবার তাহলে স্কিন টাইপ অনুযায়ী আপনিও আপনার ক্লেনজারটি বেছে নিন।

টোনিং

স্কিনকেয়ার রুটিনে টোনারকে অ্যাসেনশিয়াল হিসেবে মানা হয়। ক্লেনজিং এর পরও স্কিনে যে ডার্ট পার্টিকেলস ও এক্সেস অয়েল থাকে সেটি রিমুভ করতে হেল্প করে টোনার। সেই সাথে স্কিনের পিএইচ লেভেল ব্যালেন্স করে। কোন ধরনের স্কিনে কেমন টোনার ব্যবহার করা উচিত এবার সেটা জানিয়ে দিচ্ছি-

ড্রাই স্কিনঃ এ ধরনের স্কিনের জন্য বেছে নিতে হবে হাইড্রেটিং ও ময়েশ্চারাইজিং টোনার। এমন টোনারে পেপটাইড, গ্লাইকোলিপিড, রোজ হিপস সিড অয়েল অথবা জোজোবা অয়েল আছে কিনা দেখে কিনুন।

অয়েলি স্কিনঃ এমন স্কিনের জন্য অয়েল ফ্রি উপাদান যেমন- সোডিয়াম হায়ালুরোনেট, সোডিয়াম পিসিএ এবং এএইচএ উপাদানযুক্ত টোনার বেছে নিন।

কম্বিনেশন স্কিনঃ এমন স্কিনের জন্য বছরের দুই সময়ে দুই ধরনের টোনার ইউজ করা বেটার। গরমকালে অয়েল ফ্রি রিফ্রেশিং টোনার, শীতকালে হাইড্রেটিং টোনার বেছে নিতে হবে। তবে এখন এমন অনেক টোনার আছে যেগুলো সব ধরনের স্কিনে স্যুট করে। কম্বিনেশন স্কিনের জন্য এই টোনারগুলোও চুজ করতে পারেন।

সেনসিটিভ স্কিনঃ এ ধরনের স্কিনে ব্যবহার করতে হবে অ্যালকোহল ও অ্যাসিড ফ্রি। কেনার আগে দেখে নিবেন এগুলোতে বিটা গ্লুকান, হোয়াইট টি এক্সট্র্যাক্ট, গ্লিসারিন আছে কিনা।

হেলদি ও গ্লোয়ি স্কিন পাওয়ার জন্য টোনার

সিরাম অ্যাপ্লাই

বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বকের কোলাজেন প্রোডাকশন কমতে থাকে। যার কারণে ত্বকে এজিং সাইনস দেখা যায় এবং সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বক সুরক্ষা পায় না। এতে দিন দিন স্কিন ডাল হয়ে যায়। তাই মর্নিং স্কিনকেয়ার রুটিনে ইনক্লুড করুন সিরাম। যে ধরনের সিরাম মর্নিং স্কিনকেয়ার রুটিনে অ্যাড করতে পারেন-

ভিটামিন সিঃ ভিটামিন সি একটি পাওয়ারফুল অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি ইউভি রে ও পল্যুশন থেকে স্কিনকে সুরক্ষা দেয়। এটি স্কিন ব্রাইট করতে, স্কিন টোন ইভেন করতে

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Adblock Detected

Please Turn Off Your Ad Blocker.