রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস এবং শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর মধ্যে সংঘাত চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। রাজ্যপাল শিক্ষামন্ত্রীকে অপসারণের সুপারিশ করেছেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ক্যাম্পাস অপব্যবহারের অভিযোগে বিচারবিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্য রজতকিশোর দে-কে অপসারণের নির্দেশ দেন রাজ্যপাল।উচ্চশিক্ষা দপ্তর সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের উল্লেখ করে রজতবাবুকেই অন্তর্বর্তী উপাচার্যের দায়িত্বে রাখার নির্দেশ দেয়।
রাজ্যপাল বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে রাজ্যের আইন মেনে চলার নির্দেশ দেন। উচ্চশিক্ষা দপ্তর রাজ্যপালের নির্দেশিকাকে ‘বেআইনি’ বলে ‘রাজ্যপালের রিপোর্ট কার্ড’ প্রকাশ করে।