চব্বিশের লোকসভা ভোটের আগেই মুক্তি পাচ্ছে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর বায়োপিক ‘ম্যায় অটল হুঁ’। এই সিনেমাকে কি আসন্ন নির্বাচনী প্রচারে গেরুয়া শিবিরের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে? এই প্রশ্নের উত্তরে অভিনেতা পঙ্কজ ত্রিপাঠী বলেছেন, “সিনেমা তৈরির সময়ে আমরা যথেষ্ট সচেতন ছিলাম যাতে এই ছবি কোনওভাবেই প্রোপাগান্ডা কিংবা প্রচারমূলক বার্তা না দেয়।
‘ম্যায় অটল হুঁ’ অটলজির ব্যক্তিত্ব, তাঁর রাজনৈতিক ব্যক্তিগতজীবনের আঁধারে তৈরি। সেটাই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আমরা। বায়োপিকের কাজ হল লোককে সিনেমা উপভোগ করার সুযোগ দেওয়া। সব তথ্য যাতে ঠিকঠাক থাকে, আমাদের সেদিকে কড়া নজর ছিল।”
পঙ্কজ ত্রিপাঠী আরও বলেন, “এই ছবিতে অটলজির সময়কার রাজনৈতিক-সামাজিক প্রেক্ষাপট রয়েছে। সেই স্বাধীনতার সময় থেকে ভারতীয় রাজনীতির দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরা হয়েছে। সেইসময়ে কীভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হল, দেশের নাগরিকরা ভোট নিয়ে কী ভাবতেন? সমাজের কতটা পরিবর্তন হয়েছিল? যাবতীয় বিষয়গুলো রয়েছে ‘ম্যায় অটল হুঁ’ ছবিতে।”
পঙ্কজ ত্রিপাঠীর এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়ে গেল যে, ‘ম্যায় অটল হুঁ’ কোনওভাবেই রাজনৈতিক প্রচার-প্রচারণার হাতিয়ার হবে না। এই সিনেমা শুধুমাত্র অটলবিহারী বাজপেয়ীর জীবন ও কর্মের উপর আলোকপাত করবে।