রোহিনী, সোলাপুরের এক প্রত্যন্ত গ্রামের মেয়ে। তাঁর বাবা একজন চাষি ছিলেন, যিনি সরকারি সুবিধা পেতে কালেক্টরের অফিসে বারবার অপমানিত হতেন। এই ঘটনা রোহিণীর মনে গভীর দাগ ফেলে। তিনি প্রতিজ্ঞা করেন, বড় হয়ে কালেক্টর হয়ে তাঁর বাবার প্রতিকার করবেন।
রোহিনী মেধাবী ছাত্রী ছিলেন। তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পর ইউপিএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তিনি তামিলনাড়ুর সালেম জেলার প্রথম মহিলা কালেক্টর হন।
কালেক্টর হিসেবে রোহিনী দরিদ্র ও অসহায় মানুষের জন্য কাজ করেন। তিনি তাদের জন্য বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেন এবং তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করেন।