সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল আরতি ডোগরার কাহিনী। রাজস্থানের আজমিরের কালেক্টর এখন তিনি। ২০১৬ সালে তিনি আইএএস অফিসার হন। তারপর মোটেই মসৃন ছিল না। প্রতি পদক্ষেপে সইতে হয়েছে তাকে কটাক্ষ। তার বাবা ছিলেন সেনাবাহিনীর কর্নেল এবং মা ছিলেন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা।
বাকি পাঁচটা শিশুর মতন আরতের বিকাশ ছোটবেলা থেকেই যে হবে না চিকিৎসকরা তা জানিয়ে দিয়েছিলেন। তার উচ্চতা ৩ ফুট ২ ইঞ্চি তবুও তার মেধাকে আটকে রাখা যায়নি। ২০১৬ সালে আইএএস অফিসার হয়ে আরতি রাজস্থানের যোধপুর বিকানির আজমিরের মতন জায়গায় জেলাশাসকের কাজ করেছেন।
তিনি আবার একইসঙ্গে পরিচিত দক্ষ এবং জনপ্রিয় প্রশাসক হিসাবে। ২০১৯ সালের জাতীয় ভোটার দিবসে আরতি রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের হাত থেকে পুরস্কার পান। তিনি প্রমাণ করে দিয়েছিলেন বয়সের মতন উচ্চতা শুধুমাত্র একটা সংখ্যা। এই মুহূর্তে দেশের আইএএস অফিসারদের মধ্যে শিরোনামে রয়েছেন আরতি।