শনিবার পর্যন্ত ছিল রং করা ছিমছাম বাড়ি। হঠাৎ করেই রবিবার বাড়ির চেহারা সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। ভূমিকম্প হয়েছে না অন্য কিছু তা সত্যিই বোঝা দায়। খাট আলমারি চেয়ার যত্রতত্র ভেঙ্গে পড়ে রয়েছে রান্না ঘরের বাসনপত্র বেঁকে গিয়েছে কারুর দেহাংশ উড়ে গিয়েছে অন্য বাড়ির চালে। কিন্তু কিভাবে ঘটল এমন ঘটনা?
কেরামত আলী বিরুদ্ধে এলাকাবাসীদের অভিযোগ তাকে বারণ করা সত্ত্বেও তিনি এই এলাকায় অবৈধভাবে বাজি কারখানা খুলে বাজি তৈরি করতেন। এই বিস্ফোরণের জন্য অন্তত সাতটি প্রাণ চলে গিয়েছে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে প্রচুর মানুষের। আহত হয়েছে বেশ কয়েকজন মানুষ। এই কেরামত আলীকে এসএফআই তৃণমূলের লোক বলে দাবি করছে।
উত্তর ২৪ পরগনার দত্তপুকুর এর মতন এমন ঘটনা খুব কমই ঘটেছে। এখানের স্থানীয়দের দাবি, বাজি তৈরির সাথে সাথে আতশবাজি এমনকি বিস্ফোরক তৈরির ঘটনাও চলতো অবৈধভাবে। নিষিদ্ধির কারবার করতে গিয়ে কেরামত অনেক বার ধরা পড়েছে কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি ছাড়া পেয়ে গিয়েছেন। পুলিশ টাকা খায় বলে এমনটাই অভিযোগ করা হচ্ছে।