পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুজো কমিটির বৈঠকে অংক করানোর সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুতের বিলও ছাড় দিয়েছেন। ফের সমালোচনা শুরু হয়েছে অর্থ সংকটের দাবি করা এই রাজ্যে ওপর। আদৌ কি যুক্তিসঙ্গ কিনা সরকারিকোষ আকারে এতটা চাপ দিয়ে? পুজোতে বিদ্যুতের বিলও এতটা ছাড় কেন তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।
এমনিতেই শহরের পূজো মহালয়া থেকে শুরু হয়ে যায় আর তাতে বিদ্যুতে বিল আসে লক্ষ্য টাকারও বেশি তাতে কেন ছাড় দেওয়া হচ্ছে সেই নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। শহর কলকাতার অন্যতম বড় পূজার মধ্যে হল দেশপ্রিয় পার্ক যার কর্মকর্তা সুদীপ্তকুমার বলেন,’ অনুদান বা চাঁদায় কোন বড় পুজো হয় না। বরং বড় পূজো করতে তাকিয়ে থাকতে হয় বড় কর্পোরেট সংস্থার বিজ্ঞাপন গুলির ওপর।’ আমার একই সুরে সুর মিলিয়েছেন সিঙ্গি পার্কের কর্মকর্তা জয়ন্ত গুছাইত তার কথায় সরকারি অনুদান পুজোর কাজে দেওয়া হয় না বরং রেখে দেওয়া হয় রক্তদান শিবির পার্কের সৌন্দর্যায়ন করার জন্য।
বড় বাজেটের পুজো গুলির মধ্যে শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের চিপ কো-অর্ডিনেটর দিব্যেন্দু গোস্বামী বলেন সরকার যেভাবে সাহায্য করছে তাকে ছাড়োবার অনুদান হিসেবে দেখলে অনেক কাজ খুব সহজভাবে হয়ে যায়।