এক খুশির বার্তা এলো বিতর্কের আবহে। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ভারতীয় গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান তিন লন্ডারের বিক্রম সফলভাবে অবতরণ করেছে। পাখির মতন অবতরণ করেছে বিক্রম চাঁদের মাটিতে যাকে বৈজ্ঞানিক ভাষায় বলে সফট ল্যান্ডিং। এই কর্মসূচিতে ইস্রা সহযোগিতায় ছিল দেশের কয়েকটি প্রথম শারীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তার মধ্যে অন্যতম হলো যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।
যাদবপুর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরফ থেকে এই অবতরণ প্রকল্পে সহযোগী হিসেবে ছিলেন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক অমিতাব গুপ্ত এবং ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন বিভাগের শিক্ষক সায়ন চট্টোপাধ্যায়। এছাড়াও ছিলেন আরো অনেক শিক্ষক। অমিতাভ ও জানিয়েছেন এবারে চাঁদে পালিয়ে যাওয়া বিক্রমের ছিল একাধিক ফাস্টার।
এই প্রযুক্তির ইমেজিং সংক্রান্ত গবেষণায় অন্যতম সহযোগীর দায়িত্ব ছিলেন সায়ন। মহাকাশযানটির অবতরণ স্থল থেকে সরে গেলেও যাতে বোঝা সম্ভব। অতীতে কর্মসূচিতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করেছিল। বলতো যে বিশ্ববিদ্যালয় এই ঘটনা উল্লেখযোগ্য বলে তিনি জানিয়েছেন।