এই মুহূর্তেই সব ঠিক আছে আবার পরমুহূর্তেই অন্ধকার। ঠিক যেমনটা হলো কিছুদিন আগে পরি এবং রাজ্যকে নিয়ে। মাস্তি নেক আলাদা থাকলেও আবারো ছেলে রাজ্যের জন্মদিন উপলক্ষে আবারো কাছাকাছি এসেছিলেন পরি এবং রাজ। রাজ্যের জন্মদিনে উপলক্ষে তারা একসঙ্গে কেকও কেটে ছিলেন।
ঠিক তারা একদিন পরেই শোনা যায রাজা আর বাড়িতে নেই। তারপর শোনা যায় রাজের মাথা ফেটে হাসপাতালে ভর্তি। আবার একই দিনে পরিমনীয় ভর্তি হয়েছিলেন হাসপাতালে। এই দুজনের অশান্তি নাকি রীতিমতো হাতাহাতির পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। যদিও এখন এসব অতীত পরাজ পরীমনি এবং রাজ্য পরিমনির বসুন্ধরার বাড়িতে একসঙ্গে আছেন। তবুও কমেনি আক্ষেপ।
এক সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে রাজ বলেছে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে অনেক অশান্তি হয়ে থাকে কিন্তু তাদের মধ্যে যা ঘটেনি তা চারপাশ থেকে রীতিমতো ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। তার জন্যই তাদের মধ্যে যে অশান্তি ঘটছে তা ঠিক করতে পারছেন না। এতে খুবই বিরক্ত বোধ করছেন রাজ।