অতি সক্রিয়তা শুরু ইডির অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় শহরে ফেরার পর থেকেই। তৃণমূল এমনই অভিযোগের সরব হয়েছে। ইডির প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উঠে এলো তার নাম। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় চিফ এক্সিকিউটিভ ছিলেন কালীঘাট কাকু সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রেশ্বর লিভস অ্যান্ড বাউন্ডসের। তিনি এই দায়িত্বে 2012 থেকে 2014 সাল পর্যন্ত ছিলেন।
এই বিজ্ঞপ্তি সামনে আসার পর থেকেই তৃণমূলের দাবি প্রতিহিংসার জন্যই এই বিজ্ঞপ্তি ভাসিয়ে দেওয়া হচ্ছে প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও কেন শুভেন্দুকে ডাকা হচ্ছে না? কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সোমবার থেকে লিভস অন বাউন্সে একাধিক তদন্ত চালিয়েছে। জানা গিয়েছে আমেরিকা থেকে নিজের চিকিৎসা করে অভিষেক ফেরার পর থেকে ইডি তার তদন্তের গতি বাড়িয়ে দিয়েছে।
বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী প্রেস বিজ্ঞপ্তি সামনে আসার পরেই অভিষেককে নিশানা করেছে তিনি এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে লিখেছেন কারো স্মৃতি তিনি তাজা করিয়ে দিতে চান। কেউ একজন বলে থাকে তদন্ত করে সমস্ত কোন প্রমাণ দেখাতে পারবে না দেখাতে পারলে তিনি ফাঁসির মঞ্চে ঝুলে যাবে। তাই এত কথা না বাড়িয়ে শুভেন্দু চাইছেন তদন্তের সহযোগিতা করা হোক।