‘কমলা ও শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’ ধারাবাহিকটি অন্য ধারাবাহিক। মানিকের পিসেমশাই মানিকের বাবার নাম করে অনেকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বেরিয়েছে ঠিক সেই কারণেই তারা এবারে মুখার্জি বাড়ি এসে অমৃতম্বি করছে। তারা বলেছে তাদের মেয়েকে তাদের ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিতে হবে বড় ছেলে যখন নেই ছোট ছেলের সঙ্গেই দিতে হবে।
ভোদার মা-বাবা কখনোই চাইছে না এই বাড়িতে ভোদার বিয়ে হোক এই মেয়ের সঙ্গে। সেই জন্যই তারা বিয়ে করতে গিয়ে এমন পন চেয়ে বসেছে যে মেয়ের বাড়ির লোকেরা তা দিতে পারছে না, সেই দায় ছেলেকে বিয়ে থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এবারে পাত্রী যাতে লগ্ন ভ্রষ্টা না হয়ে যায়। তাই পাত্রী পক্ষ ভোদার দাদা মানিককে ধরে বিয়ের পিঁড়িতে বসিয়ে দিচ্ছে।
কিন্তু বিয়ে পাগল মানিকের ভাই ভোদা কখনোই চাইছে না যে তার বিয়ে না হয়ে থাকুক। তাই মানিকের সাথে শুভদৃষ্টি হবে সেই সময় সে এসে পড়েছে মন্ডপে। আর মানিককে বলছে সে কীভাবে তার ভাইয়ের সাথে এত বড় বিশ্বাসঘাতকতা করল। সে কিভাবে তার বউকে বিয়ে করে নিচ্ছে। বলেই মালিককে ঠেলে ফেলে শুভদৃষ্টি করে নিল।