একটি বছর পেরিয়ে গিয়েছে ছেলের অস্বাভাবিক মৃত্যুতে। এখনো দাবি মেটেনি সিবিআই তদন্তের। এবারে জনতার দরবারে তার বাবা ছেলের মৃত্যুতে। তিনি যদিও নিজে ভোটে দাঁড়ানো তবে তৃণমূলকে হারাতে বদ্ধপরিকর। তাই তিনি তার ব্লকের প্রার্থী বাছাই থেকে শুরু করে কলাকুশলী শেখানো দেওয়াল লিখন সবই তিনি নিজের হাতে করছেন।
সালামের কথায়,” আমার বিশ্বাস ছেলে তৃণমূলের বিরোধিতা করায় পুলিশ পাঠিয়ে তাকে খুন করা হয়েছে। আমার বিশ্বাস এই লড়াই তৃণমূলকে উচিত শিক্ষা দেবে।” এই পঞ্চায়েতের মোট 14 টি আসন সবকটাই ছিল তৃণমূলের দখলে। এবারে ১জোট হয়েছে সিপিএমও আই এস এফ। ১৩ টি আসনের সিপিএম এবং একটিতে কংগ্রেস প্রার্থী দিয়েছে।
সিপিএমের হাওড়া জেলা সম্পাদক দিলীপ ঘোষ বলে,” আমারও বিশ্বাস তৃণমূল পুলিশ পাঠিয়া আনিস কে খুন করেছে। সালামের লড়াই এর শরিক আমরাও।” এই বুথে প্রার্থী হয়েছে বিদায় বোর্ডের উপপ্রধান তৃণমূলের হাসেম খান। ২০২২ সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারি পুলিশের ধরপা করে তিন তলা থেকে পড়ে মারা যান আনিস। এই সংক্রান্ত মামলা এখনো চলছে আমতা আদালতে।